জাতীয়
বুড়িগঙ্গায় লঞ্চডুবিতে ২৩ জনের মরদেহ উদ্ধার

রাজধানীর সদরঘাটের বুড়িগঙ্গা নদীতে লঞ্চ ডুবির ঘটনায় ২৩ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার (২৯ জুন) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে প্রথমে ১৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করা, পরে দুপুর ১২টা পর্যন্ত চলা অভিযানে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ২৩ জনে। এদের মধ্যে ৬ জন নারী, ৩ জন শিশু ও ১৪ জন পুরুষ রয়েছেন।
নিখোঁজদের উদ্ধারে অভিযান চালাচ্ছে ফায়ার সার্ভিস, কোস্টগার্ড, নৌবাহিনীর সদস্যরা। তবে উদ্ধার অভিযানে অংশ নিতে নারায়ণগঞ্জ থেকে রওয়ানা দেয়া বিআইডব্লিউটিএর উদ্ধারকারী জাহাজ এখানো পৌঁছায়নি। সকালে লঞ্চ ডুবির খবর পাওয়ার পরই জাহাজটি যাত্রা শুরু করে।
এর আগে, এদিন সকালে বুড়িগঙ্গা নদীতে ময়ূর-২ লঞ্চের ধাক্কায় ঢাকা-মুন্সিগঞ্জ রুটের মর্নিং বার্ড লঞ্চটি ৫০/৬০ জন যাত্রী নিয়ে ডুবে যায়।
স্থানীয়রা জানান, সকাল নয়টার দিকে মুন্সিগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা দুই তলা মর্নিং বার্ড লঞ্চটি সদরঘাট কাঠপট্টি ঘাটে ভেড়ানোর আগ মুহূর্তে চাঁদপুরগামী ময়ূর-২ লঞ্চটি ধাক্কা দেয়। এতে সঙ্গে সঙ্গে তুলনামূলক ছোট মর্নিং বার্ড লঞ্চটি ডুবে যায়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

অর্থনীতি
আবারও সেরা করদাতা জর্দা ব্যবসায়ী কাউছ মিয়া

গত কয়েক বছরের মতো আবারও সেরা করদাতা হয়েছেন পুরান ঢাকার জর্দা ব্যবসায়ী মো. কাউছ মিয়া। হাকিমপুরী জর্দা কোম্পানির স্বত্বাধিকারী, ৯০ বছর বয়সী কাউছ মিয়া ২০২২-২৩ করবর্ষে ‘ব্যবসায়ী’ ক্যাটাগরিতে সেরা করদাতার সম্মাননা পেয়েছেন। এর মাধ্যমে টানা ১৫ বছর সেরা করদাতা নির্বাচিত হলেন এই ব্যবসায়ী।
গত বছর কাউছ মিয়া ‘সিনিয়র সিটিজেন বা বয়স্ক নাগরিক’ ক্যাটাগরিতে সেরা করদাতার সম্মাননা পেয়েছিলেন। তার আগের বছর মুজিব বর্ষের সেরা করদাতাও হয়েছিলেন তিনি।
সরকারি কোষাগারে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ গত কয়েক বছর ধরেই ব্যবসায়ী ক্যাটাগরিতে সেরা করদাতার অবস্থান ধরে রেখেছেন কাউছ মিয়া। ২০১৬-১৭ করবর্ষে কাউছ মিয়ার পরিবারকে কর বাহাদুর খেতাব দেয় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
কাউছ মিয়া ১৯৫৮ সাল থেকে কর দিয়ে আসছেন। ১৯৬৬ সালে তিনি তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের শীর্ষ করদাতা হয়েছিলেন।
২০১৯ সালে এনবিআরের এক অনুষ্ঠানে কাউছ মিয়া বলেছিলেন, আগে টাকাপয়সা এখানে-সেখানে রাখতাম। এতে নানা ঝামেলা ও ঝুঁকি থাকত। ১৯৫৮ সালে প্রথম কর দিয়ে “ফ্রি” হয়ে গেলাম। এরপর সব টাকাপয়সা ব্যাংকে রাখতে শুরু করলাম। হিসাব-নিকাশ পরিষ্কার করে রাখলাম।

কাউছ মিয়া ১৯৫০ সালে মাত্র ২ হাজার ৫০০ টাকা দিয়ে ব্যবসা শুরু করেন। কাউছ মিয়ার তথ্যমতে, ব্যবসা ও জমি নিয়ে তার এখন প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে।
কাউছ মিয়া দীর্ঘদিন ধরে ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ না নিয়ে এবং নিয়মিত কর পরিশোধ করেই নিজের সম্পদ দিয়ে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন।
উল্লেখ্য, ২০২২-২৩ করবর্ষের জন্য সেরা করদাতা মোট ১৪১ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামের তালিকা প্রকাশ করেছে এনবিআর। সেরা করদাতার তালিকায় ব্যক্তি ৭৬ জন, কোম্পানি ৫৪টি ও অন্যান্য শ্রেণিতে ১১ জন রয়েছে।
ইতিমধ্যে এ-সংক্রান্ত গেজেটও প্রকাশ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ইসির নিবন্ধন পাচ্ছে ২৯টি পর্যবেক্ষক সংস্থা

নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পেতে যাচ্ছে ইলেকশন মনিটরিং ফোরামসহ আরও ২৯টি পর্যবেক্ষক সংস্থা। ২৯টি পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দিতে প্রাথমিকভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসি। আগামী ১৫ দিনের মধ্যে এই প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ আসলে তা নিষ্পত্তি করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি।
ইসি সূত্র জানায়, গত ১৪ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত ২য় বিজ্ঞপ্তির আলোকে নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা হিসেবে অন্তর্ভুক্তির আবেদনগুলো যথাযথভাবে যাচাই-বাছাই করে এ সংক্রান্ত নীতিমালার ৪.৪ (ক) অনুচ্ছেদের আলোকে ২৯টি প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে কারো কোনো দাবি/আপত্তি/অভিযোগ থাকলে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে নির্বাচন কমিশন সচিব বরাবর লিখিতভাবে জানাতে হবে।
বিজ্ঞপ্তিটি আগামীকাল জারি হতে পারে বলে জানিয়েছে ইসি সূত্র।
ইসি জানায়, কারো বিরুদ্ধে কোনো দাবি/আপত্তি/অভিযোগ থাকলে তার স্বপক্ষে উপযুক্ত প্রমাণাদিসহ আপত্তিকারীর নাম, ঠিকানা ও ফোন নম্বর উল্লেখপূর্বক ৬ সেট আপত্তিপত্র দাখিল করতে হবে। আপত্তির শুনানি শেষে তা গ্রহণ বা বাতিল সম্পর্কে সিদ্ধান্ত দেওয়া হবে। এ বিষয়ে কমিশনের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।
এর আগে ইসি, নির্বাচিত ৬৭টি সংস্থাকে পাঁচ বছরের জন্য নিবন্ধন দেয়। ২০২৩ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর থেকে ২০২৮ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সব ধরনের নির্বাচন তারা পর্যবেক্ষণ করতে পারবে। নতুন করে এই ২৯টি পর্যবেক্ষক সংস্থা নিবন্ধন পেলের মোট ৯৬টি সংস্থা আগামী পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচন পর্যবেক্ষণের অনুমতি পাবে।

যে নতুন ২৯টি সংস্থা নিবন্ধন পেতে যাচ্ছে
ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন অব দ্য রুরাল পুওর (ডরপ), প্রত্যাশা সামাজিক উন্নয়ন সংস্থা, সোসাইটি ফর রুরাল বেসিক নীড় (স্রাবন), সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন, ইলেকশন মনিটরিং ফোরাম, রুরাল ভিশন (আরভি), তরফসরতাজ শান্তি সংঘ (টিএসএস) বগুড়া, পিপলস অ্যাসোসিয়েশন ফর সোশ্যাল অ্যাডভান্সমেন্ট (পাশা),পাথওয়ে, এমপাওয়ারমেন্ট থুল অব দ্য কমন পিপল (এলকপ), জাগো ফাউন্ডেশন ট্রাস্ট, নাইস ফাউন্ডেশন, নারী উন্নয়ন সংস্থা, সুফিয়া হানিফ ফাউন্ডেশন, সোশ্যাল অ্যাডভান্সমেন্ট কমিউনিটি অর্গানাইজেশন (সাকো), সবার তরে আমরা ফাউন্ডেশন (এসটিএএফ) ও বিয়ান মনি সোসাইটি।
অগ্রগতি সেবা সংস্থা (আসেস), আল-কোরআন প্রচার সংস্থা (আকপস) বাংলাদেশ, ইন্টারন্যাশনাল আসফ লিগ্যাল এইড ফাউন্ডেশন, এআরডি (অ্যাসোসিয়েশন ফর রুরাল ডেভেলপমেন্ট), বাংলাদেশ মানবাধিকার সমন্বয় পরিষদ (বামাসপ), রাজারহাট স্বাবলম্বী সংস্থা, সংগতি সমাজ কল্যাণ সংস্থা, উদ্ভাবনী মহিলা সংস্থা, ভলান্টারি অর্গানাইজেশন ফর দ্য নীডি (ভন), দিনাজপুর পল্লী উন্নয়ন প্ৰচেষ্টা (ডিপিইউপি), সেলফ ডেভলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ (এসডিআই) ও বেডো আর্থসামাজিক কেন্দ্র।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অন্যান্য
টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আগামীকাল

মাসিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে আগামীকাল বুধবার (৬ ডিসেম্বর) থেকে ভর্তুকি মূল্যে ডিসেম্বর মাসের পণ্য বিক্রি শুরু করতে যাচ্ছে সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। এ মাসে দেশব্যাপী এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারী নিম্ন আয়ের পরিবারের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রি কার্যক্রমে সয়াবিন তেল, মসুর ডাল চিনি ও চালের সঙ্গে পেঁয়াজ যুক্ত করা হয়েছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এদিন সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে এ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন। মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় টিসিবি।
এতে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সার্বিক নির্দেশনায় নিম্ন আয়ের এক কোটি উপকারভোগী কার্ডধারী পরিবারের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য (তেল ও ডাল) সাশ্রয়ী মূল্যে বিক্রয় কার্যক্রম চলমান। জুলাই মাস থেকে এ বিক্রি কার্যক্রমে টিসিবি পণ্যের সঙ্গে খাদ্য অধিদপ্তরের (খাদ্য মন্ত্রণালয়) দেওয়া চাল যুক্ত হয়েছে।
ডিসেম্বর মাসের বিক্রি কার্যক্রমে সর্বোচ্চ ২ লিটার সয়াবিন তেল, ২ কেজি মসুর ডাল, এক কেজি চিনি ও ৫ কেজি চাল কিনতে পারবেন উপকারভোগীরা। এ ক্ষেত্রে প্রতি লিটার সয়াবিন তেল বা রাইস ব্র্যান তেলের দাম পড়বে ১০০ টাকা, প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম ৬০ টাকা এবং প্রতি কেজি চালের দাম পড়বে ৩০ টাকা।
অন্যদিকে এতদিন টিসিবির বিক্রি কার্যক্রমে উপকারভোগীরা ৭০ টাকা দরে ১ কেজি চিনিও কিনতে পারতেন। কিন্তু কয়েকমাস সাশ্রয়ী মূল্যে বিক্রি কার্যক্রমে চিনি বিক্রি করা হয়নি। এ মাসে সেটি আবারও বিক্রি কার্যক্রমে যুক্ত করা হয়েছে। এবারও প্রাপ্যতা সাপেক্ষে দেওয়া হবে। সঙ্গে প্রতি কেজি ৫০ টাকা দরে দেওয়া হবে ২ কেজি পেঁয়াজ। তবে, চিনি পেঁয়াজ সব জায়গায় পাওয়া যাবে না। প্রাপ্যতা সাপেক্ষে কয়েকটি স্থানে বিক্রি কার্যক্রমে চিনি বিক্রি করা হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
সিটি কর্পোরেশন ও জেলায় সেরা করদাতা ৫২৫ জন

কর প্রদানে উৎসাহিত করতে জাতীয় পর্যায়ের পর সিটি কর্পোরেশন ও জেলায় ৫২৫ জনকে সেরা করদাতা হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে।
২০২২-২০২৩ করবর্ষে ১১টি সিটি কর্পোরেশনে ৭৭ জন ও ৬৪ জেলায় সর্বোচ্চ আয়কর প্রদানকারী ও দীর্ঘসময় আয়কর প্রদানকারী ক্যাটাগরিতে ৪৪৮ জনকে সেরা করদাতা নির্বাচন করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
এর মধ্যে প্রতিটি সিটি কর্পোরেশন ও জেলা থেকে দুইজনকে দীর্ঘসময় ও তিনজনকে সর্বোচ্চ কর প্রদানকারী হিসেবে এবং একজনকে নারী ও তরুণ ক্যাটাগরিতে সেরা নির্বাচন করা হয়েছে।
সরকার ঘোষিত জেলাভিত্তিক সর্বোচ্চ ও দীর্ঘসময় আয়কর প্রদানকারী করদাতাদের পুরস্কার প্রদান নীতিমালা-২০০৮ এর বিধান অনুযায়ী সেরাদের নাম প্রকাশ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়।
মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) এনবিআরের জনসংযোগ দপ্তর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

এর আগে ২০২২-২৩ কর বছরে সর্বোচ্চ কর দিয়ে সেরা করদাতা হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ১৪১ ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও সংস্থা। এর মধ্যে ব্যক্তি পর্যায়ে ৭৬, কোম্পানি পর্যায়ে ৫৩ এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে ১২টিসহ মোট ১৪১টি ট্যাক্স কার্ড প্রাপ্তদের তালিকা প্রকাশ করে এনবিআর।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন সূত্রে জানা যায়, ২০২২-২৩ কর বছরে সিটি কর্পোরেশন ও জেলা পর্যায়ে মনোনীত ৫২৫ জন সেরা করদাতার নাম প্রকাশ করা হয়েছে। এর মধ্যে ১১টি সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ৭৭ জন সর্বোচ্চ কর প্রদানকারীকে সেরা করদাতা হিসেবে ট্যাক্স কার্ড ও সম্মাননা প্রদান করা হবে। প্রতি সিটি কর্পোরেশনে সাত জনকে ট্যাক্স কার্ড প্রদান করা হচ্ছে। প্রতিটি সিটি কর্পোরেশন এলাকায় সাত জন ও প্রতিটি জেলায় সাত জন করদাতাকে সর্বোচ্চ কর প্রদানকারী হিসেবে কার্ড প্রদান করা হবে।
এর মধ্যে রয়েছে ২০২২-২৪ করবর্ষে দীর্ঘসময় কর প্রদানকারী দুই জন, সর্বোচ্চ কর প্রদানকারী তিন জন, সর্বোচ্চ কর প্রদানকারী (মহিলা) একজন ও একজন তরুণ করদাতা (বয়স ৪০-এর নিচে)।
প্রজ্ঞাপনে সর্বোচ্চ করদাতা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নাম, ইটিআইএন নম্বর, কর অঞ্চল ও তাদের ঠিকানাসহ বর্ণনা দেওয়া রয়েছে।
সেরা করদাতাদের নাম জানতে ক্লিক করুন এখানে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
সেরা করদাতার সম্মাননা পাচ্ছে ১৪১ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠান

২০২২-২৩ করবছরের জন্য মোট ১৪১ ব্যক্তি, কোম্পানি ও প্রতিষ্ঠানকে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে সেরা করদাতা সম্মাননা ও ‘ট্যাক্স কার্ড’ দেবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) মনোনীতদের তালিকা গেজেট আকারে প্রকাশ করেছে রাজস্ব সংগ্রহের প্রধান এ সংস্থা।
অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব নুসরাত জাহান নিসুর সই করা এ গেজেটে ৭৬ ব্যক্তি, ৫৪ কোম্পানি ও অন্যান্য ক্যাটাগরিতে ১১টিসহ মোট ১৪১টি ট্যাক্স কার্ড প্রদান করা হবে।
এদিকে ফের সেরা করদাতা হয়েছেন জর্দা ব্যবসায়ী মো. কাউছ মিয়া। ২০২২-২৩ করবর্ষের জন্য সেরা করদাতা হন। মো. কাউছ মিয়া হাকিমপুরী জর্দার স্বত্বাধিকারী। তিনি ছাড়াও আরও চার ব্যবসায়ী সেরা করদাতা হয়েছেন।