সপ্তাহখানেকের মধ্যেই শিক্ষার্থীরা মাঠটিতে খেলতে পারবেন। মাঠটিতে আগামী মার্চ মাসে আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ক্রিকেট টুর্নামেন্ট গড়ানোর কথা রয়েছে।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামগুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এই মাঠের ব্যাসার্ধ ৭০ থেকে ৮০ মিটারের মধ্যে রাখা হয়েছে। যদিও পুরো মাঠের আয়তন আরও বেশি। পিচ করা হয়েছে সম্পূর্ণ আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে।
আন্তর্জাতিক মানের স্টেডিয়ামগুলোর পিচে যেসব উপকরণ ব্যবহার করা হয়ে থাকে, এখানেও তাই করা হয়েছে বলে জানান কর্তৃপক্ষ।
নকশা অনুযায়ী মাঠটির দৈর্ঘ্য ৫০০ ফুট, প্রস্থ ৪০০ ফুট। চারপাশে রয়েছে ঘাসে মোড়ানো দর্শক গ্যালারি। এর মধ্যে দক্ষিণ পাশে গ্যালারিতে থাকছে খেলোয়াড়দের বসার স্থান ও অন্যান্য অনুষঙ্গ।
অন্যদিকে, মাঠের দক্ষিণ-পশ্চিম কর্নারে প্রস্তুত হচ্ছে টেনিস, বাস্কেট বল, ভলিবল ও ব্যাডমিন্টন খেলার জন্য পৃথক কোর্ট। দিনের পাশাপাশি রাতে খেলার ব্যবস্থাও রাখা হচ্ছে মাঠটিতে। এজন্য থাকবে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা।
গ্রিন বিশ্ববিদ্যালয়ের নামের ‘গ্রিন’ শব্দের সার্থকতা খুঁজতে পুরো মাঠের চারপাশ সাজানো হয়েছে সিজিয়াম, ফাইয়াজ বেনজামিন, পাম গাছ এবং মিনি টগরসহ দেশি-বিদেশি নানা গাছ দিয়ে।