রোববার (২৮ আগস্ট) রাজধানীর গুলশানে হোটেল লেকশোরে ‘দ্যা রিচার্স ফাইন্ডিংস অব দ্যা লেবার মার্কেট স্ট্যাডিজ ফর স্কিল অ্যান্ড ইম্পলয়মেন্ট ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম’ শীর্ষক কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘এদেশে আজীবন বিদ্যুৎ ছিল না। বিদ্যুৎ আওয়ামী লীগ সরকার দিয়েছে। তবে বর্তমানে মানুষের কিছু অসুবিধা হচ্ছে। এটাকে কেউ কেউ ইস্যু বানাতে চায়। গ্রামের মানুষের সঙ্গে আমার নিয়মিত সাক্ষাৎ হয়। তারা দুই-এক ঘণ্টার জন্য বিদ্যুতের কষ্ট সহ্য করছেন। তবে এ সমস্যা বেশিদিন থাকবে না।’
মেগা প্রকল্পে বরাদ্দ কম দেওয়া হবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘চলমান মেগা প্রকল্পে টাকা না দিয়ে ফেলে রাখা ঠিক হবে না। তবে যেগুলো ড্রয়িং মুডে আছে, চিন্তা-চেতনায় আছে, নকশা বা পরিকল্পনার পর্যায়ে আছে সেগুলোর জন্য হয়তো আরও কিছু সময় নেব।’
‘আমরা শুধু খাতা নিয়ে কাজ করি না। জনগণের মনের কথাও শুনি। পদ্মা সেতুতে মানুষ ছবি তোলে, এটা দারুণ একটা উপহার। মেট্রো রেলের জন্য মানুষ ব্যাকুল হয়ে আছে। এগুলোতে টাকা বরাদ্দ দিতেই হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘২০২২ সালে আমি রংপুরে প্রাণ-আরএফএলের ফ্যাক্টরি ভিজিট করেছিলাম। আমজাদ সাহেবের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক ছিল। প্রাণ বাংলাদেশে সবকিছুতেই ভালো কাজ করছে।’
বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) মহাপরিচালক (ডিজি) বিনায়ক সেনের সভাপতিত্বে জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী চেয়ারম্যান (সচিব) নাসরিন আফরোজ, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য(সচিব) ড. মোহাম্মদ ইমদাদ উল্লাহ মিয়ান, প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের পরিচালক (কর্পোরেট-ফাইনান্স) উজমা চৌধুরী প্রমুখ এসময় উপস্থিত ছিলেন।