গভর্নর বলেন, শেয়ারবাজারের উন্নয়নের জন্য বিএসইসি ভালো কাজ করছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে পুঁজিবাজারের উন্নয়নে সব ধরণের নীতিগত সহায়তা আমরা দেব।
শেয়ারবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা নিয়ে তিনি বলেন, ক্যাপিটাল মার্কেটে কমার্শিয়াল ব্যাংকের এক্সপোজার লিমিটের (বিনিয়োগসীমা) যে সংজ্ঞা ছিল, বাঁধা ছিল সেটি সমাধান হয়ে গেছে। আমাদের শেয়ারবাজারের উন্নয়ন হয়েছে। তবে বন্ড মার্কেটের উন্নয়ন হয়নি। আমি অর্থসচিব থাকার সময়েই বিএসইসি চেয়ারম্যানকে বলেছিলাম যে, আপনারা বন্ড মার্কেটের ওপর নজর দেন। গত এক বছর ধরে উনি (বিএসইসি চেয়ার্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম) বন্ড মার্কেট নিয়ে কাজ করছেন।
তিনি আরও বলেন, বন্ড মার্কেটে উন্নয়ন অনুপস্থিত। এজন্য আমরা সরকারি বন্ডগুলো সেকেন্ডারি মার্কেটে নিয়ে যাচ্ছি। বাংলাদেশ ব্যাংক একটা প্ল্যাটফর্ম তৈরী করে ফেলেছে। অলরেডি সেকেন্ডারি মার্কেটে ট্রায়াল হয়ে গেছে। খুব শীগ্রই সরকারি বন্ডগুলো সেকেন্ডারি মার্কেটে লেনদেন হবে।