বুধবার (৩ আগস্ট) ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। এশিয়ার তৃতীয় বড় অর্থনীতির দেশ হচ্ছে ভারত।
কোটাক সিকিউরিটিজের কারেন্সি ডেরিভেটিভসের প্রধান বিকাশ বাজাজ বলেন, জুলাইয়ের বাণিজ্য ঘাটতি দেখার পর, আমাদের সিএডি ও বিওপি নম্বরের ওপর পুনরায় কাজ করতে হবে।
কোয়ানটেকোর অর্থনীতিবিদ বিবেক কুমার বলেছেন, ৮০ থেকে রুপির সাম্প্রতিক পুনরুদ্ধার অস্থায়ী বলে প্রমাণিত হবে ও চলতি অর্থবছরে স্থানীয় ইউনিটটি মার্কিন ডলারের বিপরীতে ৮১ তে নেমে আসবে বলে আশা করছেন।
দেশটির বাণিজ্য বিভাগের সচিব বিভিআর সুব্রহ্মণ্যমের মতে, গত মাসে পণ্য আমদানি করা হয় ৬৬ দশমিক ২৬ বিলিয়ন ডলারের অন্যদিকে রপ্তানি ছিল প্রায় ৩৫ দশমিক ২৪ বিলিয়ন ডলারের। এতে বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩১ দশমিক শূণ্য দুই বিলিয়ন ডলারের।