শুক্রবার (২৯ জুলাই) দুপুরে চাঁদপুর জেলা পুলিশের ফ্যামিলি ডে অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আশঙ্কাবাদীরা বিভিন্ন ধরনের কথা বলছেন। তাদের কথায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যদি নিভৃত থাকতেন তাহলে পদ্মা সেতু বাস্তবায়িত হতো না। আমাদের পাঁচ মাসের আমদানির সামর্থ্য রয়েছে। যেখানে তিন মাসের মাসের সামর্থ্য থাকলেই যথেষ্ট। খাদ্য আমদানি শুরু করলে আমরা ৮-৯ মাস সেটা বহন করতে পারবো। কাজেই এটিকে সংকট বলা যায় না। বিশ্ব পরিস্থিতির কারণে আমরা সতর্ক রয়েছি। বিদেশ থেকে সাহায্য-সহযোগিতা নেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমরা অতীতেও নিয়েছি এখনো নেব।
ড. শামসুল আলম বলেন, সব দেশ ঋণ করে থাকে। আমেরিকা, যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুর, জাপান প্রত্যেকে তাদের দেশের চাইতে চার গুণ বেশি ঋণ করে থাকে। ঋণ হলো একটি ব্যবসা। কাজেই এ ব্যবসা বিনিয়োগে বাংলাদেশ অংশ নিবে এটাই স্বাভাবিক। তাছাড়া অর্থনৈতিক কোনো কার্যক্রম আমাদের বসে নেই।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, রয়টার্সের একটি প্রতিবেদনে বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশের অর্থনৈতিক সংকটে কথা উল্লেখ করে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সেখানে বাংলাদেশের নাম নেই। বলা হয়েছে বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি স্থিতিশীল রয়েছে। কাজেই বিদেশের মূল্যায়ন ও আমাদের নিজস্ব মূল্যায়নে আমরা মনে করি আমরা দিন দিন এগিয়ে যাচ্ছি। এ বিষয়ে আশঙ্কাবাদীরা আশঙ্কা প্রকাশ করবেই। তাতে আমরা চিন্তিত নই।