তিনি বলেন, নিরাপদ চলাচলের ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে রিকশায় ডিজিটাল নাম্বার প্লেট দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। এ জন্য আমরা আগামী ৬ মাসের মধ্যে ডিজিটাল নাম্বার প্লেট করতে যাচ্ছি কিউআর কোডসহ। কিউআর কোড থাকায় সব তথ্য থাকবে, এভাবে আমরা নিরাপদ চলাচলের ব্যবস্থা করতে যাচ্ছি। প্রথম অবস্থায় ঢাকা শহরে ২ লাখ রিকশায় ডিজিটাল নাম্বার প্লেট করতে যাচ্ছি। এই নাম্বার প্লেট আসবে বাইরে থেকে, তাই নকল করার কারো কোনো সামার্থ্য নেই। ধরলেই আমরা বুঝতে পারবো নাম্বার প্লেট নকল করা হয়েছে না কি।
মেয়র আতিক আরও বলেন, আগামী মাসে উত্তর সিটি এলাকায় ডিজিটাল কার পার্কিং শুরু হবে। স্মার্ট সিটি-স্মার্ট বাংলাদেশ-স্মার্ট ডিএনসিসি আপনাদের উপহার দিতে চাই।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র এসময় নগরবাসীকে সতর্ক করে তিনি বলেন, এই ডেঙ্গুর সময় বাড়িতে বাড়িতে ছাদ বাগান চেক করা চ্যালেঞ্জ; কেউ অব্যবহৃত টায়ার রেখে দিলো না কি, ছাদ বাগান যারা করেছে তারা ঠিক মতো মেইনটেইন করছে না কি। গত ১০ দিন যাবৎ ড্রোনের মাধ্যমে প্রত্যেকটি ছাদ বাগান আমরা চেক শুরু করেছি। এটা আমাদের জন্য খুব ইজি হয়ে গেছে। যেখানে আমরা দেখছি কিলবিল করছে ওই বাড়িতে গিয়ে ফাইন করছি। আমরা বলতে চাই, যার যার বাড়ির দায়িত্ব তার নিতে হবে। আমরা ওষুধ ছিটিয়ে দিচ্ছি। কিন্তু আপনার বাসায় আপনি যদি এডিস মশার জন্ম দেন এর দায়-দায়িত্ব আপনাকে নিতে হবে এবং জেল, জরিমানা, নিয়মিত মামলা হবে।