জাতিসংঘ বলছে, বিশ্বের ব্যবসার শতকরা ৯০ ভাগ, কর্মসংস্থানের ৬০-৭০ ভাগ এবং জিডিপিতে ৫০ ভাগ অবদান এমএসএমই খাতের। বিশ্বজুড়ে কর্মক্ষম দরিদ্র, নারী, যুবক ও পিছিয়েপড়া জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রার উন্নয়নের মেরুদণ্ড হিসেবে ভূমিকা রাখছে এমএসএমই খাত।
তবে করোনাভাইরাসের কারণে এ খাতের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি সহায়তা প্রয়োজন। তাই এ খাতে উদ্ভাবন, সৃজনশীলতা ও শোভন কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে অর্থায়ন, পণ্য বাজারজাতকরণ, প্রযুক্তি সহায়তা ও ব্যবসার পরিবেশ উন্নয়ন আরও উন্নত করার সুপারিশ জাতিসংঘের।
এদিকে, দিবসটি উপলক্ষে জাতীয় পত্রিকায় ক্রোড়পত্র প্রকাশ, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় প্রচারণা এবং নানা আয়োজনের মাধ্যমে এমএসএমই দিবস পালন করছে এসএমই ফাউন্ডেশন।