কাচালং নদীর পানি বেড়ে রাঙ্গামাটিতে ৩০ গ্রাম প্লাবিত

কাচালং নদীর পানি বেড়ে রাঙ্গামাটিতে ৩০ গ্রাম প্লাবিত
ভারি বর্ষণ ও ভারত থেকে নেমে আসা ঢলে কাচালং নদীর পানি বেড়েই চলছে। ফলে রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার পাহাড়ের পাদদেশে থাকা ৩০ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এসব গ্রামের ৫ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। তাদের বসতঘরে ঢুকে পড়েছে পানি। তলিয়ে গেছে রাস্তাঘাট।

১৬ জুন থেকে জেলায় ভারী বৃষ্টি হচ্ছে। রোববারও (১৯ জুন) ভোর থেকে বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। এতে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হওয়ার পাশাপাশি পাহাড়ধসের আশঙ্কা রয়েছে।

সামাজিক সংগঠন ‘হৃদয়ে বাঘাইছড়ি’ প্রতিষ্ঠাতা মাহমুদুল হাসান সোহাগ বলেন, ‘কাচালং নদীর পানি বেড়ে উপজেলার মাঠঘাট ও রাস্তা প্লাবিত হয়েছে। এতে অন্তত ৩০টি গ্রামের প্রায় ৫ হাজার মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছে। আমাদের বেশ কয়েকটি টিম পানিবন্দি মানুষকে উদ্ধার করে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে যেতে কাজ করছে। প্রশাসন ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করে যাচ্ছি।’

এ বিষয়ে বাঘাইছড়ি উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শরিফুল ইসলাম বলেন, কয়েকদিনের টানা বর্ষণে কাচালং নদীর পানি বেড়ে উপজেলার বেশ কিছু গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। আজ সকাল থেকে বৃষ্টি অব্যাহত থাকায় আরও দেড় থেকে দুই ফুট পানি বেড়েছে।

তিনি আরও বলেন, পানি প্রতিনিয়ত বাড়তে থাকায় এ মুহূর্তে কয়টি গ্রাম ও পরিবার বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে তা নিশ্চিত বলা যাচ্ছে না। বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত রয়েছি। উপজেলার সব স্কুলকে আমরা অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র ঘোষণা করেছি। আমাদের বেশ কয়েকটি টিম মাঠে কাজ করছে। মাইকিং করে প্লাবিত এলাকার মানুষজনকে আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে আহ্বান জানানো হচ্ছে।

ভারি বর্ষণ ও ভারত থেকে নেমে আসা ঢলে কাচালং নদীর পানি বেড়েই চলছে। ফলে রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার পাহাড়ের পাদদেশে থাকা ৩০ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এসব গ্রামের ৫ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। তাদের বসতঘরে ঢুকে পড়েছে পানি। তলিয়ে গেছে রাস্তাঘাট।

১৬ জুন থেকে জেলায় ভারী বৃষ্টি হচ্ছে। রোববারও (১৯ জুন) ভোর থেকে বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। এতে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হওয়ার পাশাপাশি পাহাড়ধসের আশঙ্কা রয়েছে।

সামাজিক সংগঠন ‘হৃদয়ে বাঘাইছড়ি’ প্রতিষ্ঠাতা মাহমুদুল হাসান সোহাগ বলেন, ‘কাচালং নদীর পানি বেড়ে উপজেলার মাঠঘাট ও রাস্তা প্লাবিত হয়েছে। এতে অন্তত ৩০টি গ্রামের প্রায় ৫ হাজার মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছে। আমাদের বেশ কয়েকটি টিম পানিবন্দি মানুষকে উদ্ধার করে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে যেতে কাজ করছে। প্রশাসন ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করে যাচ্ছি।’

এ বিষয়ে বাঘাইছড়ি উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শরিফুল ইসলাম বলেন, কয়েকদিনের টানা বর্ষণে কাচালং নদীর পানি বেড়ে উপজেলার বেশ কিছু গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। আজ সকাল থেকে বৃষ্টি অব্যাহত থাকায় আরও দেড় থেকে দুই ফুট পানি বেড়েছে।

তিনি আরও বলেন, পানি প্রতিনিয়ত বাড়তে থাকায় এ মুহূর্তে কয়টি গ্রাম ও পরিবার বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে তা নিশ্চিত বলা যাচ্ছে না। বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত রয়েছি। উপজেলার সব স্কুলকে আমরা অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র ঘোষণা করেছি। আমাদের বেশ কয়েকটি টিম মাঠে কাজ করছে। মাইকিং করে প্লাবিত এলাকার মানুষজনকে আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে আহ্বান জানানো হচ্ছে।

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

পেঁয়াজের দামে শঙ্কায় কৃষক, ক্ষুব্ধ ক্রেতা
ঘন কুয়াশায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া ফেরি বন্ধ
তিনদিন সেন্টমার্টিনের হোটেল-মোটেল বন্ধ
চিটাগাং সিনিয়রস ক্লাবের নতুন প্রেসিডেন্ট বাবলু
স্থলবন্দর এলাকায় মর্টারশেল, ধ্বংস করলো সেনাবাহিনী
রংপুরের তারাগঞ্জ সভাস্থলে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
দৌলতদিয়া-পাটুরিয়ায় ফেরি চলাচল শুরু
ময়মনসিংহে মালবাহী ট্রাকে ট্রেনের ধাক্কা, নিহত ৪
এক জালে ১৫৯ পোপা মাছ, দাম হাঁকছেন ২ কোটি
রেললাইনের ক্লিপ খুলে নিলো দুর্বৃত্তরা, অল্পের জন্য রক্ষা