প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে ৪২৫ কোটি টাকা উত্তোলনের অনুমতি পেয়েছে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড। বুধবার (১৫ জুন) বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৮২৭তম সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়।
বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মো. রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গ্লোবাল ব্যাংক পুঁজিবাজারে ৪২ কোটি ৫০ লাখ সাধারণ শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে ৪২৫ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। অভিহিত মূল্য ১০ টাকা দরেই শেয়ার ছাড়বে ব্যাংকটি। উত্তোলন করা অর্থ এসএমই ও প্রজেক্ট অর্থায়ন, সরকারি সিকিউরিটিজ ক্রয়, শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে প্রতিষ্ঠানটি।
গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ২০২১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী, পুন:মূল্যায়ন ছাড়া প্রতিষ্ঠানটির নেট অ্যাসেট ভ্যালু ১৪ টাকা ৪২ টাকা। সর্বশেষ বছরে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৯১ পয়সা। বিগত ৫ বছরের ভারিত গড় হারে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৮২ পয়সা।
আইপিওতে কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে লংকাবাংলা ইনভেস্টমেন্ট ও প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।
বিএসইসির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কোম্পানিটির ২৫ শতাংশ শেয়ার প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের জন্য বরাদ্দ থাকবে। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য থাকবে ২৫ শতাংশ। তবে প্রবাসীদের ২৫ শতাংশ কোটা পূরণ না হলে সেখান থেকেও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য শেয়ার বরাদ্দ দেওয়া হবে।
বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মো. রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গ্লোবাল ব্যাংক পুঁজিবাজারে ৪২ কোটি ৫০ লাখ সাধারণ শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে ৪২৫ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। অভিহিত মূল্য ১০ টাকা দরেই শেয়ার ছাড়বে ব্যাংকটি। উত্তোলন করা অর্থ এসএমই ও প্রজেক্ট অর্থায়ন, সরকারি সিকিউরিটিজ ক্রয়, শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে প্রতিষ্ঠানটি।
গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ২০২১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী, পুন:মূল্যায়ন ছাড়া প্রতিষ্ঠানটির নেট অ্যাসেট ভ্যালু ১৪ টাকা ৪২ টাকা। সর্বশেষ বছরে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৯১ পয়সা। বিগত ৫ বছরের ভারিত গড় হারে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৮২ পয়সা।
আইপিওতে কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে লংকাবাংলা ইনভেস্টমেন্ট ও প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।
বিএসইসির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কোম্পানিটির ২৫ শতাংশ শেয়ার প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের জন্য বরাদ্দ থাকবে। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য থাকবে ২৫ শতাংশ। তবে প্রবাসীদের ২৫ শতাংশ কোটা পূরণ না হলে সেখান থেকেও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য শেয়ার বরাদ্দ দেওয়া হবে।
