Connect with us

জাতীয়

সরকারি অফিসে বসছে থার্মাল স্ক্যানার

Avatar of অর্থসংবাদ ডেস্ক

Published

on

উদ্যোক্তা

করোনা (কোভিড-১৯) প্রতিরোধে প্রত্যেক সরকারি মন্ত্রণালয় বা বিভাগের প্রবেশপথে থার্মাল স্ক্যানার বা থার্মোমিটার দিয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শরীরের তাপমাত্রা পরীক্ষা করে অফিসে প্রবেশ করতে হবে।

এছাড়া স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পাশাপাশি সরকারি অফিসে জীবাণুনাশক টানেল স্থাপন করতে গণপূর্ত মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা প্রদান করা যেতে পারে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

সোমবার ( ১১ মে) স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব খন্দকার জাকির হোসেন স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এই কথা বলা হয়। ওই চিঠিতে স্বাস্থ্যবিধি সংক্রান্ত ১৩টি নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে। এছাড়া সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের স্বাস্থ্যবিধি মনে করিয়ে দিতে এবং মেনে চলছেন কিনা তা মনিটরিং করতে ভিজিল্যান্স টিম পরিচালনা করা হবে বলে জানানো হয়।

নির্দেশনায় বলা হয়, সরকারি অফিসগুলোতে প্রয়োজনীয় সংখ্যক জীবাণুমুক্তকরণ টানেল স্থাপনে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য গণপূর্ত মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা প্রদান করা যেতে পারে। অফিস চালুর আগে অবশ্যই প্রতিটি অফিস কক্ষ, বারান্দা ও রাস্তাঘাট জীবাণুমুক্ত করতে হবে।

সেখানে আরও বলা হয়, অফিসের পরিবহনগুলো অবশ্যই শতভাগ জীবাণুনাশক দিয়ে জীবাণুমুক্ত করতে হবে। যানবাহনে বসার সময় পারস্পরিক ন্যূনতম তিন ফুট দূরত্ব বজায় রাখতে হবে এবং সবাইকে সার্জিক্যাল মাস্ক বা তিন পরতের কাপড়ের মাস্ক ব্যবহার করতে হবে, যা নাক ও মুখ ভালোভাবে ঢেকে রাখবে। সার্জিক্যাল মাস্ক শুধু একবার ব্যবহার করা যাবে, কাপড়ের মাস্কের ক্ষেত্রে সাবান দিয়ে পরিষ্কার করে পুনরায় ব্যবহার করা যাবে। অফিসে কাজ করার সময় শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। কর্মস্থলে সবাইকে অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে।

কর্মকর্তা-কর্মচারীরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলছে কিনা, তা ভিজিলেন্স টিমের মাধ্যমে মনিটরিং করতে হবে। কোনও কর্মচারী অসুস্থ হলে তাৎক্ষণিকভাবে তাকে আইসোলেশন বা কোয়ারেন্টিনে রাখার ব্যবস্থা করতে হবে বলেও উল্লেখ করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

জাতীয়

সাড়ে সাত হাজার কোটি টাকার বিদ্যুৎ কিনবে সরকার

Published

on

নবায়নযোগ্য উৎস থেকে ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ মিলবে

ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও ফেনীর দুটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ২০ বছরে ৭ হাজার ৬৩৪ কোটি ৪০ লাখ টাকার বিদ্যুৎ কিনবে সরকার। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে গতকাল সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

সভা শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সাঈদ মাহবুব খান জানান, সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় মোট নয়টি প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়েছিল। এর মধ্যে শিল্প মন্ত্রণালয়ের তিনটি, বিদ্যুৎ বিভাগের দুটি, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একটি এবং সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের একটিসহ মোট সাতটি প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে। স্থানীয় সরকার বিভাগ ও নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের দুটি প্রস্তাব প্রত্যাহার করে নেয়া হয়েছে।

সভায় ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) কর্তৃক আন্তর্জাতিকভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ১৪৩ কোটি ১৮ লাখ ৫৯ হাজার টাকায় কেনার অনুমোদন দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি) কর্তৃক ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভায় ১১ মেগাওয়াট ক্ষমতার বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপনের দরপ্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়েছে। সিদ্দিকী ফ্যাব্রিকস লিমিটেড, ইনটেক ইঞ্জিনিয়ার্স জিএমবিএইচ ও সৌদিয়া জার্মান পাওয়ার প্লান্ট লিমিটেডের কনসোর্টিয়াম কেন্দ্রটি নির্মাণ করবে। প্রতি কিলোওয়াট ঘণ্টা ২১ দশমিক ১০৫ টাকা বা দশমিক ১৯ ডলার হিসেবে ২৫ বছর মেয়াদে বিদ্যুৎ কেনা বাবদ আনুমানিক ৪ হাজার ৬৮ কোটি টাকা পরিশোধ করতে হবে।

বিপিডিবি কর্তৃক ফেনী জেলার সোনাগাজী উপজেলায় ১০০ মেগাওয়াট (এসি) সক্ষমতার সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের ট্যারিফ অনুমোদন দেয়া হয়েছে। বিইআইএইচসিএল, বিজেডএইজই, ইএনএএম-এর কনসোর্টিয়াম এ কেন্দ্রটি নির্মাণ করবে। নো ইলেকট্রিসিটি নো পেমেন্ট ভিত্তিতে প্রতি কিলোওয়াট ঘণ্টা দশমিক শূন্য ৯৯৬ ডলার বা ১১ দশমিক শূন্য শূন্য ৫৮ টাকা হিসেবে ২০ বছর মেয়াদে এ কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ কেনায় আনুমানিক ৩ হাজার ৫৬৬ কোটি ৪০ লাখ টাকা পরিশোধ করতে হবে।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

৫০০ মেগাওয়াট সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র করতে চায় ইন্দোনেশিয়া

Published

on

উদ্যোক্তা

বাংলাদেশে ৫০০ মেগাওয়াট সম্পন্ন সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করতে চায় ইন্দোনেশিয়া। তবে প্রাথমিকভাবে ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করা হবে।

বুধবার (২২ নভেম্বর) সচিবালয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এ আগ্রহের কথা জানান বাংলাদেশে নিযুক্ত ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রদূত হিরু হারতানতু সুবুল। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সাক্ষাৎকালে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সহযোগিতা করার অনেক ক্ষেত্র রয়েছে। অভিজ্ঞতা বা সম্পদ বিনিময় করে উভয় দেশ আরও লাভবান হতে পারে। গ্যাস খাতে উন্নয়নে আমরা একযোগে কাজ করতে পারি। বাংলাদেশে ব্যাপক উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বিপুল বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি হয়েছে।

এ সময় প্রতিমন্ত্রী বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের বর্তমান অবস্থা ও সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন।

পরে রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশে সোলার বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করেন। প্রাথমিকভাবে ১০০ মেগাওয়াট হলেও পর্যায়ক্রমে তা ৫০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত করা যেতে পারে বলে জানান।

এ সময় সঞ্চালন, সাব-স্টেশন, অফশোর উইন্ড, অনশোর উইন্ড, স্টোরেজ সিস্টেম ইত্যাদি খাতে বিনিয়োগ নিয়ে আলোচনা হয়।

সাক্ষাৎকালে ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান পারতামিনার হেড অব প্রজেক্ট ডেভেলপমেন্ট জুহান কে. নভরিয়ান উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

৯ ব্যাংকের প্রভিশন ঘাটতি ২৯ হাজার কোটি টাকা

Published

on

উদ্যোক্তা

ঋণের বিপরীতে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা রাখতে ব্যর্থ হয়েছে সরকারি ও বেসরকারি খাতের ৯টি ব্যাংক। সেপ্টেম্বর শেষে ২৮ হাজার ৮৫৪ কোটি টাকার ঘাটতিতে পড়েছে ব্যাংকগুলো।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

তিন মাস আগে অর্থাৎ জুন শেষে ব্যাংক খাতের মোট প্রভিশন ঘাটতির পরিমাণ ছিল ২৬ হাজার ১৩৪ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। অর্থাৎ তিন মাসের ব্যবধানে ২ হাজার ৭১৯ কোটি টাকার ঘাটতি বৃদ্ধি পেয়েছে। কর্পোরেট সুশাসন এবং ব্যাংকিং ব্যবসার ভিত্তি মজবুত না হওয়ার কারণে এই সংকটের উৎপত্তি বলে অভিমত জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

ব্যাংকগুলো হচ্ছে- ন্যাশনাল ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, বেসিক ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক ও মধুমতি ব্যাংক।

নিয়ম অনুযায়ী, ব্যাংকগুলোকে তাদের নিয়মিত বা অশ্রেণিকৃত ঋণের বিপরীতে পরিচালন মুনাফার শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশ পর্যন্ত প্রভিশন হিসেবে রাখতে হয়। এছাড়া নিম্নমানের শ্রেণিকৃত ঋণের বিপরীতে ২০ শতাংশ এবং সন্দেহজনক শ্রেণিকৃত ঋণের বিপরীতে ৫০ শতাংশ প্রভিশন হিসেবে রাখতে হয়। তবে মন্দ বা লোকসান ক্যাটাগরির খেলাপি ঋণের বিপরীতে ব্যাংককে প্রভিশন হিসেবে আলাদা করে রাখতে হয় ১০০ শতাংশ অর্থ।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, প্রভিশন রাখতে ব্যর্থ এমন ব্যাংকের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে বেসরকারি খাতের ন্যাশনাল ব্যাংক। দুর্নীতি আর অনিয়মের কারণে বেশ আলোচিত ব্যাংকটি। আর্থিক পরিস্থিতিতে বেশ নাজুক ব্যাংকটি অন্যদের তুলনায় আমানত সংগ্রহ এবং ঋণ আদায়েও পিছিয়ে।

চলতি বছরের সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে ন্যাশনাল ব্যাংকের মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৫১৪ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। খেলাপিসহ অন্য ঋণের বিপরীতে ব্যাংকটির প্রভিশনের প্রয়োজন ছিল ১৫ হাজার ৬৮১ কোটি ৮১ লাখ টাকা। এর বিপরীতে ব্যাংকটি এক হাজার ৮৮৪ কোটি ৩১ লাখ টাকা রাখতে সক্ষম হয়েছে। সে হিসাবে ন্যাশনাল ব্যাংক ১৩ হাজার ৭৯৭ কোটি ৫০ লাখ টাকার প্রভিশন ঘাটতিতে পড়েছে।

আলোচ্য সময়ে প্রভিশন ঘাটতিতে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে রাষ্ট্র মালিকানাধীন অগ্রণী ব্যাংক। সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে ব্যাংকটির প্রভিশন ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। ব্যাংকটির এখন খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১৬ হাজার ৮৭৪ কোটি টাকা, যা মোট বিতরণের ২৪ শতাংশের বেশি।

এর পরেই রয়েছে রাষ্ট্র মালিকানাধীন বেসিক ব্যাংক। সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে এ ব্যাংকটির প্রভিশন ঘাটতি ৪ হাজার ৭৪৮ কোটি টাকা। এছাড়া রূপালী ব্যাংকের প্রভিশন ঘাটতি ৪ হাজার ১৯৮ কোটি টাকা, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকের ৫৪২ কোটি টাকা, ঢাকা ব্যাংকের ৩৯৯ কোটি টাকা, এনসিসি ব্যাংকের ৩৩৫ কোটি টাকা, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের ২৩৪ কোটি টাকা এবং মধুমতি ব্যাংকের প্রভিশন ঘাটতি ৯০ লাখ টাকা।

চলতি বছরের সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে দেশের ব্যাংকিং খাতের মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ১৫ লাখ ৬৫ হাজার ১৯৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ঋণে পরিণত হয়েছে এক লাখ ৫৫ হাজার ৩৯৭ কোটি টাকা। যা মোট বিতরণ করা ঋণের ৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ। এটি গত বছরের (সেপ্টেম্বর-২০২২) একই সময়ের তুলনায় ২৩ হাজার এক কোটি টাকা বেশি। গত বছরের সেপ্টেম্বর শেষে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল এক লাখ ৩৪ হাজার ৩৯৬ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি বছরের জুন প্রান্তিক শেষে দেশের ব্যাংকিং খাতের মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ছিল ১৫ লাখ ৪২ হাজার ৬৫৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ঋণে পরিণত হয়েছিল এক লাখ ৫৬ হাজার ৩৯ কোটি টাকা। যা মোট বিতরণ করা ঋণের ১০ দশমিক ১১ শতাংশ। ওই প্রান্তিকে দেশের ইতিহাসে অতীতের সব রেকর্ড ভাঙে খেলাপি ঋণ।

অর্থসংবাদ/এসএম

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

রাষ্ট্রপতির এপিএস হলেন জিতু

Published

on

উদ্যোক্তা

রাষ্ট্রপতির সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) নিয়োগ পেয়েছেন হায়দার মোহাম্মদ জিতু। বুধবার (২২ নভেম্বর) তাকে নিয়োগ দিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

এতে বলা হয়, হায়দার মোহাম্মদ জিতুকে ২০১৫ অনুযায়ী ২২০০০-৫৩০৬০ টাকা জাতীয় বেতন স্কেলে (নবম গ্রেডে) রাষ্ট্রপতির সহকারী একান্ত সচিব হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হলো।

প্রজ্ঞাপনে তার পরিচয় সম্পর্কে জানানো হয়, তার পিতার নাম সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, মাতার নাম সৈয়দা মনিরা বেগম। বাসা রংপুরের সাতমাথায়।

রাষ্ট্রপতি যতদিন এ পদ অলংকৃত করবেন বা হায়দার মোহাম্মদ জিতুকে সহকারী একান্ত সচিব পদে বহাল রাখার অভিপ্রায় পোষণ করবেন ততদিন এ নিয়োগ আদেশ কার্যকর থাকবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।

অর্থসংবাদ/এসএম

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

ঢাকা-কক্সবাজার রুটে ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু বৃহস্পতিবার

Published

on

উদ্যোক্তা

ঢাকা-কক্সবাজার রুটে বৃহস্পতিবার থেকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু। এদিন সকাল ৮টা থেকে একযোগে অনলাইন ও কাউন্টারে পাওয়া যাবে টিকিট।

রেলওয়ে সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার দেয়া হবে ১, ২ ও ৩ ডিসেম্বরের টিকিট।

এদিকে কক্সবাজার এক্সপ্রেস ১৩ কোচের বগি নিয়ে যাত্রা শুরু করছে। মোট টিকিটের সংখ্যা ৭০০টি। শোভন চেয়ারের দাম ধরা হয়েছে ৬৯৫ টাকা। এছাড়া এসি চেয়ার টিকিটের দাম ১৩২৫ টাকা। কেবিন ও এসি বার্থের সুবিধা আপাতত থাকছে না। পরবর্তীতে এসব সুবিধা সংযুক্ত হলে টিকিটের দাম সমন্বয় করা হবে বলে জানিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ।

গত ১১ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দক্ষিণ কোরিয়া থেকে আমদানি করা বিলাসবহুল ট্রেন ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’র উদ্বোধন করেন। তবে রাজধানী ঢাকা থেকে এর আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হবে ১ ডিসেম্বর।

ওই দিন রাত সাড়ে ১০টায় কমলাপুর স্টেশন থেকে যাত্রা করে চট্টগ্রামে স্বল্প বিরতি দেবে।

রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের চিফ অপারেটিং সুপারিনটেনডেন্ট মো. শহিদুল ইসলাম জানান, ১ ডিসেম্বর ঢাকা থেকে যে ট্রেনটি চলবে; এটার সময় ধরা হয়েছে ৮ ঘণ্টা ১০ মিনিট। ট্রেনটি রাত সাড়ে ১০টায় ঢাকা থেকে ছাড়বে, সকাল ৬টায় এটির কক্সবাজার পৌঁছানোর কথা।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
Advertisement
Advertisement IBBL_AD_300 x 250

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

November 2023
S M T W T F S
 1234
567891011
12131415161718
19202122232425
2627282930