জানা যায়, এর বড় অংশই সরাসরি বাজারে বিক্রি করা হবে। এছাড়া কিছু শেয়ার ট্রাস্টের নামে স্থানান্তর করা হবে। আরও কিছু উপহার হিসেবে দেওয়া হবে উদ্যোক্তাদের স্বজনদেরকে।
গত বছরের সেপ্টেম্বরে ওয়ালটনসহ তিনটি কোম্পানিকে এক বছরের মধ্যে বাজারে ফ্রি ফ্লোট শেয়ারের সংখ্যা বাড়িয়ে ন্যুনতম ১০ শতাংশে উন্নীত করার নির্দেশ দিয়েছিল বিএসইসি। বাজারে কোম্পানিগুলোর শেয়ারের তারল্য বাড়ানো এবং শেয়ারের মূল্য অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি টেনে ধরতেই এই নির্দেশ দেওয়া হয়। অন্য দুটি কোম্পানি হচ্ছে-ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) ও বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ।
বিএসইসির নির্দেশের আলোকে ওয়ালটনের পক্ষ থেকে শেয়ার ছাড়ার আলোচিত পরিকল্পনাটি জমা দেওয়া হয় বিএসইসির কাছে। অবশ্য এটি পরিমার্জিত প্রস্তাব বা পরিকল্পনা। কোম্পানির পক্ষ থেকে এর আগেও একটি প্রস্তাব জমা দেওয়া হয়েছিল। ওই প্রস্তাবে ৩ বছরের মধ্যে ৪ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ শেয়ার ছেড়ে ফ্রি ফ্লোট শেয়ারের সংখ্যা ৫ শতাংশে উন্নীত করার কথা বলা হয়েছিল।
সূত্র অনুসারে, বিএসইসি ওয়ালটনের জমা দেওয়া পরিকল্পনাটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখছে। এর মধ্যে ট্রাস্টের কাছে শেয়ার স্থানান্তরের বিষয়ে কোম্পানিটির কাছে আরও তথ্য চাওয়া হতে পারে। আর বিষয়টি নিয়ে পরবর্তী কমিশন বৈঠকে আলোচনা হতে পারে।