তবে আপাতত সার্জারির প্রয়োজন পড়ছে না। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ইনজেকশন নেওয়া লাগতে পারে তার। অন্যথায় দেশে ফিরে পুনর্বাসন প্রক্রিয়া শুরু করতে পারবেন তিনি। সব শেষ করে ১৫ মে দেশের উদ্দেশে রওনা হবেন তাসকিন।
দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে প্রথম টেস্ট খেলার পর গত এক মাস আর বোলিং করতে পারেননি তাসকিন। বর্তমানে কাঁধের চোট কিছুটা কমলেও একপ্রকার অস্বস্তি রয়ে গেছে। তবে ভালো বিষয় হলো, পানি জমা কমে গেছে তার। তাই শিগগিরই মাঠে ফেরার ব্যাপারে আশাবাদী তিনি।
তাসকিনের এক দিন আগে ইংল্যান্ড গেছেন তরুণ ডানহাতি পেসার অভিষেক দাস অরণ্য। ২০২০ সালের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ ফাইনালের অন্যতম নায়ক দীর্ঘদিন ধরেই ভুগছেন পিঠের সমস্যায়। তাই এবার ইংল্যান্ডে সার্জারি করানো হবে তার।