তরুণরা ঐক্যবদ্ধ এশিয়া ও বিশ্ব গড়ে তোলার জন্য প্রচেষ্টা করবে এমন প্রত্যাশা করেছেন রাষ্ট্রদূত লিন সোংথিয়ান। ১১তম চীন-দক্ষিণ এশিয়া আন্তর্জাতিক সাংস্কৃতিক ফোরামের ‘ইয়ুথ সেলুন’ অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ প্রত্যাশা করেন।
বৃহস্পতিবার (২৮ এপ্রিল) ‘উন্নয়নের জন্য সংহতি ও শান্তির দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তোলা’ এই প্রতিপাদ্যে ১১তম চীন-দক্ষিণ এশিয়া আন্তর্জাতিক সাংস্কৃতিক ফোরামের ‘ইয়ুথ সেলুন’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এ ইয়ুথ সেলুন অনুষ্ঠিত হয়।
ফোরামে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো থেকে ১৫ জন তরুণ প্রতিনিধি আঞ্চলিক উন্নয়ন ও জনগণের মধ্যে বন্ধন- এই দুটি বিষয়ে বন্ধুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন।
উদ্বোধনী অধিবেশনের বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত লিন সোংথিয়ান বলেন, চীন ও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো ভৌগলিকভাবে সংযুক্ত এবং সাংস্কৃতিকভাবে একই রকম। করোনাভাইরাস মহামারী মোকাবেলায় এ দেশগুলো ঐক্যবদ্ধ হয়েছে ও সমস্যা কাটিয়ে উঠতে একে অপরকে সাহায্য করেছে। দেশগুলো যৌথভাবে মানুষের জীবন, স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা রক্ষায় কাজ করছে।
তিনি আশা করেন, চীন ও দক্ষিণ এশিয়ার তরুণরা এই পরিস্থিতিকে স্পষ্টভাবে জানবে। তারা ‘এশিয়া এক পরিবার’ এই ধারণার অনুশীলন করবে। সক্রিয়ভাবে ন্যায্যতা ও ন্যায়বিচার বজায় রাখাসহ একটি শান্তিপূর্ণ, সহযোগিতামূলক, ঐক্যবদ্ধ এশিয়া ও বিশ্ব গড়ে তোলার জন্য প্রচেষ্টা করবে তারা।
সংগঠনটির সাংস্কৃতিক বিনিময় বিভাগের মহাপরিচালক ঝু ডান ইয়ুথ সেলুনে সমাপনী বক্তব্য দেন।
ইয়ুথ সেলুনে বাংলাদেশ থেকে আলোচনায় অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা হলেন- চিয়াংশি ইউনিভার্সিটি অব ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইকোনমিক্স বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত মোহাম্মদ ছাইয়েদুল ইসলাম, সিচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত মো. সাদ্দাম হোসেন, ইউনান বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত মো. তরিকুল ইসলাম।
চাইনিজ পিপলস অ্যাসোসিয়েশন ফর ফ্রেন্ডশিপ উইথ ফরেন কান্ট্রিজ (সিপিএএফএফসি) ও ইউনান প্রাদেশিক সরকারের উদ্যেগে ইউনান প্রভিন্সিয়াল পিপলস অ্যাসোসিয়েশন ফর ফ্রেন্ডশিপ উইথ ফরেন কান্ট্রিজ ও কুনমিং মিউনিসিপ্যাল পিপলস গভর্নমেন্ট এ ইয়ুথ সেলুনের আয়োজন করে।
চাইনিজ পিপলস অ্যাসোসিয়েশন ফর ফ্রেন্ডশিপ উইথ ফরেন কান্ট্রিজের সভাপতি রাষ্ট্রদূত লিন সোংথিয়ান, চীনে পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত মইন উল হক, ইউনান প্রাদেশিক পিপলস কংগ্রেসের স্থায়ী কমিটির ডেপুটি ডিরেক্টর লুও হংচিয়াং, চীনে শ্রীলঙ্কার দূতাবাসের ডেপুটি চিফ অফ মিশন কে কে যোগানদান উদ্বোধনী অধিবেশনে বক্তব্য দেন।
বাংলাদেশ, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, ভারত ও নেপালের ২০০ জনেরও বেশি যুব প্রতিনিধি, শিক্ষক ও ছাত্র প্রতিনিধি, কূটনীতিক, স্কলারস, বিশেষজ্ঞ ও পেশাজীবীরা এতে অংশ নেন।
এছাড়াও, ইউনান প্রাদেশিক সরকারের সরকারি কর্মকর্তারা ও কর্মচারী, চাইনিজ পিপলস অ্যাসোসিয়েশন ফর ফ্রেন্ডশিপ উইথ ফরেন কান্ট্রিজ ও ইউনান প্রভিন্সিয়াল পিপলস অ্যাসোসিয়েশন ফর ফ্রেন্ডশিপ উইথ ফরেন কান্ট্রিজের কর্মকর্তারা ও কর্মচারীরা ইয়ুথ সেলুনে অংশ নেন।
বৃহস্পতিবার (২৮ এপ্রিল) ‘উন্নয়নের জন্য সংহতি ও শান্তির দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তোলা’ এই প্রতিপাদ্যে ১১তম চীন-দক্ষিণ এশিয়া আন্তর্জাতিক সাংস্কৃতিক ফোরামের ‘ইয়ুথ সেলুন’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এ ইয়ুথ সেলুন অনুষ্ঠিত হয়।
ফোরামে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো থেকে ১৫ জন তরুণ প্রতিনিধি আঞ্চলিক উন্নয়ন ও জনগণের মধ্যে বন্ধন- এই দুটি বিষয়ে বন্ধুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন।
উদ্বোধনী অধিবেশনের বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত লিন সোংথিয়ান বলেন, চীন ও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো ভৌগলিকভাবে সংযুক্ত এবং সাংস্কৃতিকভাবে একই রকম। করোনাভাইরাস মহামারী মোকাবেলায় এ দেশগুলো ঐক্যবদ্ধ হয়েছে ও সমস্যা কাটিয়ে উঠতে একে অপরকে সাহায্য করেছে। দেশগুলো যৌথভাবে মানুষের জীবন, স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা রক্ষায় কাজ করছে।
তিনি আশা করেন, চীন ও দক্ষিণ এশিয়ার তরুণরা এই পরিস্থিতিকে স্পষ্টভাবে জানবে। তারা ‘এশিয়া এক পরিবার’ এই ধারণার অনুশীলন করবে। সক্রিয়ভাবে ন্যায্যতা ও ন্যায়বিচার বজায় রাখাসহ একটি শান্তিপূর্ণ, সহযোগিতামূলক, ঐক্যবদ্ধ এশিয়া ও বিশ্ব গড়ে তোলার জন্য প্রচেষ্টা করবে তারা।
সংগঠনটির সাংস্কৃতিক বিনিময় বিভাগের মহাপরিচালক ঝু ডান ইয়ুথ সেলুনে সমাপনী বক্তব্য দেন।
ইয়ুথ সেলুনে বাংলাদেশ থেকে আলোচনায় অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা হলেন- চিয়াংশি ইউনিভার্সিটি অব ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইকোনমিক্স বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত মোহাম্মদ ছাইয়েদুল ইসলাম, সিচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত মো. সাদ্দাম হোসেন, ইউনান বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত মো. তরিকুল ইসলাম।
চাইনিজ পিপলস অ্যাসোসিয়েশন ফর ফ্রেন্ডশিপ উইথ ফরেন কান্ট্রিজ (সিপিএএফএফসি) ও ইউনান প্রাদেশিক সরকারের উদ্যেগে ইউনান প্রভিন্সিয়াল পিপলস অ্যাসোসিয়েশন ফর ফ্রেন্ডশিপ উইথ ফরেন কান্ট্রিজ ও কুনমিং মিউনিসিপ্যাল পিপলস গভর্নমেন্ট এ ইয়ুথ সেলুনের আয়োজন করে।
চাইনিজ পিপলস অ্যাসোসিয়েশন ফর ফ্রেন্ডশিপ উইথ ফরেন কান্ট্রিজের সভাপতি রাষ্ট্রদূত লিন সোংথিয়ান, চীনে পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত মইন উল হক, ইউনান প্রাদেশিক পিপলস কংগ্রেসের স্থায়ী কমিটির ডেপুটি ডিরেক্টর লুও হংচিয়াং, চীনে শ্রীলঙ্কার দূতাবাসের ডেপুটি চিফ অফ মিশন কে কে যোগানদান উদ্বোধনী অধিবেশনে বক্তব্য দেন।
বাংলাদেশ, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, ভারত ও নেপালের ২০০ জনেরও বেশি যুব প্রতিনিধি, শিক্ষক ও ছাত্র প্রতিনিধি, কূটনীতিক, স্কলারস, বিশেষজ্ঞ ও পেশাজীবীরা এতে অংশ নেন।
এছাড়াও, ইউনান প্রাদেশিক সরকারের সরকারি কর্মকর্তারা ও কর্মচারী, চাইনিজ পিপলস অ্যাসোসিয়েশন ফর ফ্রেন্ডশিপ উইথ ফরেন কান্ট্রিজ ও ইউনান প্রভিন্সিয়াল পিপলস অ্যাসোসিয়েশন ফর ফ্রেন্ডশিপ উইথ ফরেন কান্ট্রিজের কর্মকর্তারা ও কর্মচারীরা ইয়ুথ সেলুনে অংশ নেন।
