বেতন নিয়ে যুদ্ধ করেছেন জিয়াউর রহমান: তথ্যমন্ত্রী

বেতন নিয়ে যুদ্ধ করেছেন জিয়াউর রহমান: তথ্যমন্ত্রী
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান মুজিবনগর সরকারের ৪০০ টাকা বেতনের চাকরিজীবী ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের নয় মাস তিনি বেতন নিয়েছেন। তবে দলিল বলে প্রকৃতপক্ষে তিনি মুক্তিযোদ্ধার ছদ্মবেশে পাকিস্তানিদের গুপ্তচর হিসেবে কাজ করেছেন।’

রোববার (১৭ এপ্রিল) সচিবালয়ে মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা বিভাগের এক প্রকাশনার মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, মেহেরপুরের বৈদ্যনাথ তলার আম্রকানন, যেটিকে পরে মুজিবনগর নাম দেয়া হয়েছিল, সেখানে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানটি হয়। সে সময় জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান কারাগারে ছিলেন বিধায় তিনি শপথ নিতে পারেননি।

জাতির পিতার নেতৃত্বে সরকার গঠন হয়েছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এই সরকারের অধীনেই মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়। যেটিকে আমরা মুজিবনগর সরকার বলি। এটিই বাংলাদেশের প্রথম সরকার। এই সরকারের অধীনেই মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল।’

এই সরকারের অধীনে মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডারদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘জিয়াউর রহমান এই মুজিবনগর সরকারের অধীনেই একজন চাকরিজীবী ছিলেন। তিনি ৪শ টাকা বেতন পেতেন। অন্যান্য সেক্টর কমান্ডাররাও ৪শ টাকা করে বেতন পেতেন। এই সরকারের অধীনেই পরবর্তীতে নানা দপ্তরে আরও নিয়োগ দেওয়া হয়। তারাও কিন্তু বেতন পেতেন। জিয়াউর রহমানসহ অন্যরা কিন্তু বিনা বেতনে যুদ্ধ করেননি।’

জিয়াউর রহমান যুদ্ধ করেছে কিনা সেটা নিয়ে নানা প্রশ্ন আছে বলেও মন্তব্য করেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘দলিল বলে প্রকৃতপক্ষে জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধার ছদ্মবেশে পাকিস্তানিদের গুপ্তচর হিসেবে কাজ করেছেন। তিনিও ৪শ টাকা বেতন গ্রহণ করতেন। মুক্তিযুদ্ধের নয় মাস তিনি বেতন গ্রহণ করেছেন।’

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

নির্বাচনী প্রচারে টেলিগ্রাম চ্যানেল খুললো আ. লীগ
নির্বাচন থেকে সরে গেলেন জাপার তিন প্রার্থী
নির্বাচনে ভোটারদের উপস্থিতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ: কাদের
মানুষের ভাগ্য নিয়ে কেউ ছিনিমিনি খেলতে পারবে না: প্রধানমন্ত্রী
আ.লীগের আমলে বেড়েছে মাথাপিছু আয়
পল্টনের খাদে পড়ে গেছে বিএনপির এক দফা: কাদের
বিএনপির রাজনীতি করার অধিকার বাংলাদেশে নেই: শেখ হাসিনা
ঢাকায় নির্বাচনী জনসভার অনুমতি পেল আ.লীগ
বছরে ২০ লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে আ.লীগ: কাদের
বিকেলে ৬ জেলার জনসভায় ভার্চুয়ালি বক্তব্য দেবেন শেখ হাসিনা