সাক্ষাৎকালে ডিএনসিসি মেয়রের কাছে জেসিআই-এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য তুলে ধরেন জেসিআই প্রেসিডেন্ট। পরে জেসিআই ও জেসিআই বাংলাদেশের নানা কার্যক্রমের ভূয়সী প্রশংসা করেন মেয়র।
ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, 'তরুণ নেতৃত্ব তৈরিতে জেসিআই দারুণ ভূমিকা রাখছে। সংগঠনটির নানা সামাজিক কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে পেরে বেশ ভালো লাগছে। এ ধরনের সংগঠনগুলোর কার্যক্রম সবখানে ছড়িয়ে পড়লে দেশ আরো এগিয়ে যাবে। '
এছাড়াও রাজধানীতে ডেঙ্গু নিয়ে জনসাধারণের মাঝে সচেতনতা তৈরিতেও জেসিআই বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন তিনি।
জেসিআই ২০২২ প্রেসিডেন্ট ও ভেনিজুয়েলার নাগরিক আর্জেনিস অ্যানগুলো বলেন, তরুণ লিডার তৈরি করাই জেসিআইয়ের মূল উদ্দেশ্য। ‘লিডিং ইজ আওয়ার ডিউটি’ (নেতৃত্বই আমাদের কর্তব্য)-এই প্রতিপাদ্য নিয়েই আমরা এখন এগিয়ে যাচ্ছি। বাংলাদেশে আসার পর আমার চমৎকার কিছু অভিজ্ঞতা হয়েছে। দক্ষ তরুণদের নেতৃত্বে এখানে জেসিআইয়ের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। যা দেখে আমি বেশ আনন্দিত।
তিনি আরো জানান, এ বছর জেসিআই-এর ৫০টি ন্যাশনাল অর্গানাইজেশনে যাওয়ার মিশন রয়েছে তার। এরই মধ্যে তিনি ভারত ও নেপালসহ বেশ কয়েকটি দেশে গিয়েছেন।
এই সৌজন্য সাক্ষাৎ অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন অ্যাসিস্ট্যান্ট টু ২০২২ জেসিআই প্রেসিডেন্ট কিতামুরা মারি, জেসিআই বাংলাদেশের ২০২২ ন্যাশনাল ভাইস প্রেসিডেন্ট সাইফ উদ দৌলা, জেসিআই বাংলাদেশের ২০২২ ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স কমিশনার তাসনুভা আহমেদ, জেসিআই ঢাকা ইস্টের ২০২২ লোকাল প্রেসিডেন্ট সেজান আজিম ও জেসিআই ঢাকা ওয়েস্টের ২০২২ লোকাল ডিরেক্টর জহিরুল ইসলাম মোহসান।