রপ্তানি বৃদ্ধিতে নতুন নতুন বাজার বাড়াতে আমাদের সরকার কাজ করে যাচ্ছে। পণ্য রপ্তানির পাশাপাশি সেবাখাতের সম্প্রসারণ ও রপ্তানিতে বাংলাদেশের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বর্তমান সরকার ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বৃহস্পতিবার (৭ এপ্রিল) জাতীয় রপ্তানি ট্রফি প্রদান উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
দেশের সর্বোচ্চ রপ্তানিকারকদের ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রপ্তানি ট্রফি’ প্রদান করায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এর ফলে রপ্তানিকারকরা আরও অনুপ্রাণিত হবেন। পাশাপাশি এ স্বীকৃতি রপ্তানি বৃদ্ধিতে দেশের কৃতি রপ্তানিকারকদের অধিকহারে রপ্তানি আয় বৃদ্ধিতে গতি সঞ্চার করবে বলেও আশাপ্রকাশ করেন তিনি।
তিনি বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলতে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ বজায় রেখে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে আমাদের সরকার ব্যবসায়ীদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করেছে এবং করোনাকালে এক লাখ ৮৭ হাজার ৬৭৯ কোটি টাকার প্রণোদনা দিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, বর্তমান সরকারের সার্বিক সহযোগিতায় ২০০৫-২০০৬ অর্থবছরের রপ্তানি আয় ১০ দশমিক ৫২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে গত অর্থবছরে ৪৫ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের গতিশীল নেতৃত্ব দেশকে অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী করে বিশ্ব পরিমণ্ডলে একটি মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছে। এ জন্য রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান, মালিকসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানাই। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণকে সামনে রেখে ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও রপ্তানিখাতের বিকাশে বিভিন্ন প্রকার সহায়ক নীতিমালা প্রণয়ন করা হচ্ছে।
বাণীতে প্রধানমন্ত্রী জাতীয় রপ্তানি ট্রফি ২০১৭-২০১৮ প্রদান করা হচ্ছে জেনে আনন্দ প্রকাশ করেন এবং জাতীয় রপ্তানি ট্রফি প্রাপক সব প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তাকে অভিনন্দন জানান। একই সঙ্গে তিনি জাতীয় রপ্তানি ট্রফি ২০১৭-২০১৮ প্রদান অনুষ্ঠানের সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।
বৃহস্পতিবার (৭ এপ্রিল) জাতীয় রপ্তানি ট্রফি প্রদান উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
দেশের সর্বোচ্চ রপ্তানিকারকদের ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রপ্তানি ট্রফি’ প্রদান করায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এর ফলে রপ্তানিকারকরা আরও অনুপ্রাণিত হবেন। পাশাপাশি এ স্বীকৃতি রপ্তানি বৃদ্ধিতে দেশের কৃতি রপ্তানিকারকদের অধিকহারে রপ্তানি আয় বৃদ্ধিতে গতি সঞ্চার করবে বলেও আশাপ্রকাশ করেন তিনি।
তিনি বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলতে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ বজায় রেখে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে আমাদের সরকার ব্যবসায়ীদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করেছে এবং করোনাকালে এক লাখ ৮৭ হাজার ৬৭৯ কোটি টাকার প্রণোদনা দিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, বর্তমান সরকারের সার্বিক সহযোগিতায় ২০০৫-২০০৬ অর্থবছরের রপ্তানি আয় ১০ দশমিক ৫২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে গত অর্থবছরে ৪৫ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের গতিশীল নেতৃত্ব দেশকে অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী করে বিশ্ব পরিমণ্ডলে একটি মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছে। এ জন্য রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান, মালিকসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানাই। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণকে সামনে রেখে ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও রপ্তানিখাতের বিকাশে বিভিন্ন প্রকার সহায়ক নীতিমালা প্রণয়ন করা হচ্ছে।
বাণীতে প্রধানমন্ত্রী জাতীয় রপ্তানি ট্রফি ২০১৭-২০১৮ প্রদান করা হচ্ছে জেনে আনন্দ প্রকাশ করেন এবং জাতীয় রপ্তানি ট্রফি প্রাপক সব প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তাকে অভিনন্দন জানান। একই সঙ্গে তিনি জাতীয় রপ্তানি ট্রফি ২০১৭-২০১৮ প্রদান অনুষ্ঠানের সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।
