করোনা পরিস্তিতিতে স্টার্টআপদের টিকে থাকার ১০ কৌশল

করোনা পরিস্তিতিতে স্টার্টআপদের টিকে থাকার ১০ কৌশল
কোভিড-১৯ ভাইরাস এখন একটি বিশ্ব মহামারীর নাম। এই মহামারী এখন শুধু স্বাস্থ্য ঝুঁকি নয়, সারা বিশ্বের অর্থনীতিকে ফেলেছে কঠিন পরিস্থিতিতে। অনেক জটিল সমীকরণ না মিলিয়ে ও খুব সজেই বলা যায়, এই ভাইরাসের আঘাতে অর্থনীতির ক্ষতি হবেই, এটা মেনে নিয়ে এগোতে হবে। ক্ষতি কতটা সামাল দেওয়া যায়, তাই হচ্ছে আসল কথা। এক্ষেত্রে বাংলাদেশের স্টার্ট আপদের করোনার আঘাতে তাদের ব্যবসায় কি প্রভাব ফেলতে পারে তা সম্পর্কে আগে থেকেই ভাবনা চিন্তা করা দরকার। এই ভাইরাসের কারণে শাট ডাউন পরিস্থিতে সামাজিক এবং অর্থনৈতিক প্রভাব গুলি গভীরতর হতে পারে এবং আমরা ভবিষ্যতে কীভাবে কেনা কাটা করব, ভ্রমণ করব এবং বছরের পর বছর কীভাবে কাজ করব তাও পরিবর্তিত হতে পারে।

আপনি যদি কোন স্টার্টআপের প্রতিষ্ঠাতা হয়ে থাকেন, তাহলে এই পরিস্থিতে আপনার প্ল্যান বি কেমন হবে, আপনার লাইফ বোটে কী কী রাখা প্রয়োজন এবং তার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিতে করনীয় হিসেবে ১০টি গাইডলাইন আপনার জন্য সহায়ক হতে পারে।

আপনার ভিশন সামনে রেখে এগিয়ে চলুন
যেকোনো কঠিন পরিস্থিতে আমরা ভরসা রাখি আমাদের সৃষ্টিকর্তার উপর সেই সাথে সাথে যিনি আমাদেরকে স্বপ্ন দেখিয়েছেন এবং নেতৃত্ব দিচ্ছেন তার উপর। আপনি আপনার ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানকে নিয়ে এতদিন যেই সফল্য লাভের স্বপ্ন দেখেছেন এবং আপনার কর্মীদের দেখিয়েছেন তা আজ কোনভাবেই পথভ্রষ্ট হতে দেয়া যাবে না। কোনও কিছুর দ্বারা বিভ্রান্ত হবেন না। ফেসবকে বিভিন্ন মানুষের বিভ্রান্তিকর তথ্যে মনোযোগ হারাবেন না, আপনার ব্যবসায়ের দিকে ফোকাস করুন। সমস্যাগুলি চিহ্নিত করুন এবং সেগুলি সমাধান করুন। কারণ এই কঠিন সময়ে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান আপনার দিক নির্দেশনার অপেক্ষায় রয়েছে। এমন কঠিন সময়কে মোকাবেলায় এবং স্বপ্নগুলোকে বাস্তবে রুপ দিতে আপনাকে হতে হবে দৃঢ়প্রত্যই। তাই হতাশ না হয়ে এগিয়ে যান আপনার ভিশনকে সাথে নিয়ে। কঠিন সময়গুলিতে অনেক সেরা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলির জন্ম হয়েছে বলে অনেক বিশেষজ্ঞ মতামত দিয়েছেন। তবে এই সঙ্কটি আলাদা এবং আপনার প্রস্তুতি যদি ভাল হয় তাহলে এই সময়ে আপনিও নাম লিখাতে পারেন তাদের তালিকায়।

সমস্যাটির স্থায়িত্বকাল অনুমান করুন
এ পর্যায়ে, এই সমস্যাটি কত দিন স্থায়ী হবে তা অনুমান করার চেষ্টা করতে হবে। ব্যবসায়ের শাটডাউন গুলি বিশ্ব অর্থনীতিসহ বাংলাদেশের অর্থনীতিতে কি ধরনের পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারে সে সকল তথ্য বিশ্লেষণ করতে হবে। বর্তমান পরিস্তিতে ভবিষ্যতে মানুষের জীবনযাপন ব্যবস্থায় পরিবর্তন আসবে এটি নিশ্চিত বলেই বিশেষজ্ঞরা ইতিমধ্যেই মতামত দিয়েছেন। সেই পরিবর্তনের সাথে সাথে আপনার বিজনেস মডেলটি কত খানি বাজার দখল করতে পারবে কিংবা বাজার দখলে আপনার কৌশল কেমন হবে তা খুঁজে বের করতে হবে। এটি যদি কয়েক মাসের সমস্যা হয়ে থাকে (যদিও এটি অসম্ভব বলে মনে হচ্ছে), অথবা এক বছরের অথবা কয়েক বছরের দীর্ঘস্থায়ী সমস্যায় রুপ নেয় তাহলে আপনার প্রথম অগ্রাধিকার (আপনার পরিবারের পরে) আপনার কর্মী এবং গ্রাহকদেও নিরাপদ রাখা। তবে এরপরের প্রশ্নটি হল, "আমার ব্যবসায়ের কী হবে?" হ্যাঁ আপনাকে অবশ্যই আপনার ব্যবসাকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। এ প্রসঙ্গে পলগ্রাহাম বলেছেন, "আপনার যেভাবেই করা উচিত ঠিক তাই করুন: যতটা সম্ভব সস্তা ভাবে চালানো।" এই সময় চেষ্টা করার সময়, আপনি যদি এটি করেন তবে আপনি ঠিক আছেন। এই নিবন্ধের বাকি অংশটিতে এটি কীভাবে করা যায় সে সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে।

আপনার ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানটি একবার স্ক্যান করুন
যেহেতু বিশ্ববাজার আজ আর আগের মতো আর নেই এবং সম্ভবত এখন থেকে আরও স্বল্প অথবা দীর্ঘ সময় এ রকম থাকার আভাস রয়েছে। তাই এমনাবস্থায় আপনাকে আপনার গ্রাহক এবং উপার্জন সম্পর্কে পূর্ব অনুমানগুলি পুনরায় দ্রুত পরীক্ষা করা দরকার। আপনার ব্যবসায়ের মডেল যদি হয় একটি বি-টু-বি বাজার অথবা একটি বি-টু-সি বাজার, তাহলে দেখুন – আপনার বিক্রয় কি আগের চেয়ে কমেছে? আপনার গ্রাহককরা কি আগামী কিছু দিন কেনা-কাটা বন্ধ রাখছেন? যদি তা হয়, তাহলে আপনার কাছে যেই আয় এবং বিক্রয় পরিমান সম্পর্কিত পূর্বাভাস ছিল তা এখন সঠিক হিসেবে আর বিবেচনা করা যাচ্ছে না। এই নতুন পরিবেশে আপনাকে এখনই আপনার আসল বার্নরেট এবং রানওয়েটি খুঁজে বের করতে হবে এবং সেইসাথে আপনাকে আপনার ব্যবসায়ের পুনর্গঠন শুরু করতে হবে। আপনার দরকার হবে একটি লাইফবোট স্ট্রাটেজি। এই ‘লাইফবোট স্ট্রাটেজি’ হচ্ছে বেঁচে থাকার জন্য আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কে ন্যূনতম করনীয় নির্ধারণের জন্য একটি অভিনব কৌশল।

বর্তমান বার্নরেট এবং রানওয়ে বের করুন
আপনার বর্তমানের মোট বার্নরেট এবং রানওয়ে জনতে প্রথমে আপনি প্রতিমাসে কত নগদ ব্যয় করছেন? এর কতটুকু অপরিবর্তনশীল ব্যয় (যে ব্যয় আপনি পরিবর্তন করতে পারবেন না, যেমন অফিস ভাড়া)? এবং পরিবর্তনশীল ব্যয় (বেতন, পরামর্শদাতা, কমিশন, ভ্রমণ, সরবরাহইত্যাদি) এর দিকে কতটা যায়? এরপরে, প্রতি মাসে আপনার আসল উপার্জনটি এশবার দেখুন। আপনার নেট বার্ন রেট পেতে আপনার মাসিক আয় থেকে আপনার মাসিক গ্রসবার্নরেট বিয়োগ করুন। আপনি যা ব্যয় করছেন তার চেয়ে বেশি অর্থোপার্জন করেন তবে আপনার নগদ অর্থ ইতিবাচক রয়েছে অর্থাৎ আপনি লাভে রয়েছেন। যদি আপনার ব্যয়ের চেয়ে কম আয় হয়, এই সংখ্যাটি নেতিবাচক অর্থাৎ আপনি লসে রয়েছেন। প্রতি মাসে আপনার সংস্থা যে পরিমাণ অর্থ হারায় তাকে আমরা বলছি ‘বার্নরেট’। এখন আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে এশবার দেখুন। আপনার সংস্থা প্রতিমাসে এই পরিমাণ নগদ খরচ করে কত মাস বেঁচে থাকতে পারে তা দেখুন। এটি আপনার রানওয়ে।

পরিবর্তনশীল ব্যয় হ্রাস করুন
আপনার অনুমান এবং বিশেষজ্ঞদের মতামত যদি হয়, এই সমস্যাটি কয়েক মাস কিংবা এক বছরের বেশী স্থায়ী হবে না তবে পরিবর্তনশীল ব্যয়ে (পরামর্শদাতা, কমিশন, বিপণন, ভ্রমণ ইত্যাদি) তাৎক্ষণিকভাবে কমানোর ব্যবস্থা নিতে হবে। পূর্বনির্ধারিত যদি কোন প্রচারমূলক প্রোগ্রাম থেকে থাকে তা ব্যয় হ্রাস করার জন্য এবং বার্নরেট কমানোর জন্য এই পরিস্থিতিতে বাদ দিতে হবে। কেবল মাত্র লাইফবোটেটিকে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় খরচ ছাড়া সকল খরচ এই সময়ে কমিয়ে আনতে হবে। এতে আপনার রানওয়ে বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার জন্য এই পরিস্থিতি সামলে উঠার অন্যতম হাতিয়ার হয়ে কাজ করবে।

অপরিবর্তনশীল ব্যয় হ্রাসের উপায় খুঁজে বের করুন
অতীতের এবং বর্তমানের তথ্য বিশ্লেষণ করে যদি মনে করেন, মানুষের জীবন জাপনের গতি স্বাভাবিক হতে কয়েক বছর সময় লেগে যেতে পারে তাহলে যেসব অপরিবর্তনীয় ব্যয় পূর্বেই স্থির করা ছিল (আফিস ভাড়া, সরঞ্জামাদি ইৎারা প্রদান ইত্যাদি) প্রয়োজনে তা আবার বর্তমান অবস্থা বিবেচনা করে নতুন মূল্য নির্ধারণ কওে নেবার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। দীর্ঘমেয়াদী লকডাউনে এমন কৌশল আপনার লাইফবোটকে শক্তিশালী করবে। এমন কৌশল হয়তো আপনার বার্নরেট কমিয়ে মোট আয় বৃদ্ধি করতে অনেক বড় ভুমিকা রাখবে।

ভবিষ্যতের জন্য নতুন ব্যবসায়ের মডেল রেডি রাখুন
যদি এই পরিস্থিতি তিন কিংবা তারও বেশি বছরের জন্য সমস্যা হয় তবে কেবল মাত্র ব্যবসাকে বেঁচে থাকার জন্য আপনার সম্ভবত একটি নতুন ব্যবসায়ের মডেল রেডি রাখা প্রয়োজন। আপনার সেবা কিংবা পণ্য যদি অনলাইনের মাধ্যমে বিক্রয় করা সম্ভব হয়ে থাকে তবে আপনি সুবিধাজনক অবস্থায় থাকতে পারেন (ধরে নেওয়া হচ্ছে অনলাইনে আপনার গ্রাহকরা এখনও রয়েছেন)। এক্ষেত্রে আপনার ব্যবসায়ের মডেল পরিবর্তন না করেও আপনি টিকে থাকতে পারবেন। তবে আপনার পণ্যের বাজার নিশ্চয়ই এখন আর আগের অবস্থানে নেই, তাই নতুন স্বাভাবিকের সাথে খাপ খাওয়ানোর জন্য এটি পরিবর্তন করা দরকার। এ সময়ে পরিবর্তন হতে পাওে পণ্যেও মূল্যে যা বাজারে আপানার প্রতিযোগীদের চেয়ে আপনাকে এগিয়ে রাখবে। কিন্তু যদি আপনার সেবা কিংবা পণ্য অনলাইনে বিক্রি বা বিতরণ সম্ভবনা হয় তাহলে আপনি একটি নতুন ব্যবসায়িক মডেল তৈরি করুন সেই সাথে সেটি পরিচালনার পরিকল্পনা তৈরি করুন এবং সেগুলি আপনার বিনিয়োগকারীদের সাথে আলোচনা করে তাদের মতামত নিতে পারেন। তারপরে আপনার কর্মীদের কাছে স্পষ্টভাবে সেই পরিকল্পনা উপস্থাপন করুন। সকলে সহজে এবং স্পষ্টভাবে বুঝতে পারে এমন একটি পরিকল্পনার তৈরির দিকে মনোনিবেশ রাখুন।

অর্থ সংগ্রহের ব্যবস্থা
আপনি যদি করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে লকডাউনের পূর্বে অর্থ সংগ্রহের পরিকল্পনা কওে থাকেন তবে এটি স্থগিত করবেন না। পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিওে আসার পরে আরও জটিল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এটা ভাবা ঠিক হবে না যে এমন অনিশ্চিত পরিস্থিতিতে আপনাকে কে অর্থদিবে। যেহেতু সময়টি যেকোনো স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে ভিন্ন তাই কাজটি কঠিন হতে পারে কিন্তু অসম্ভব নয়। আপনার আর্থিক অবস্থা শক্তিশালী করার জন্য প্রতিটি সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থেকে যেই প্রণোদনা প্যাকেজ ইতিমধ্যে ঘোষণা হয়েছে তা আপনার জন্য একটি সুখবর হতে পারে। তার জন্য আপনার ব্যবসায়িক লেনদেনকৃত ব্যাংকের সাথে আপনাকে যোগাযোগ করতে হবে।

জনবল ব্যবস্থাপনায় যথাসম্ভব বাস্তববাদী এবং মানবিক দৃষ্টি রাখুন
আমি আগেই বলেছিলাম, এমন কঠিন পরিস্তিতিতে আপনার প্রথম অগ্রাধিকার (আপনার পরিবারের পরে) আপনার কর্মীবৃন্দ। তাই এই সময়ে আপনাকে বেতন-ভাতা ব্যয় নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। কিছু জনবলকে এই অবস্থায় চাকরী ছেড়ে যেতে দেওয়ার পরামশ দেওয়া আপনার জন্য কঠিন হবে। তবে ব্যয়হ্রাস করার পক্ষে এটি যেমন গুরুত্বপূর্ণ, সে রকম আপনি একটি কঠিন সময়ে আপনার লোকদেও দেখাশোনা করাও গুরুত্বপূর্ণ। তাই আপনার বাস্তব সম্মত হতে হবে,এক্ষেত্রে আপনি তারদের ছাঁটাইয়ের পরিবর্তে বেতনকাটা নিতি বাস্তবায়ন করতে পারেন। চাকরি হারাতে পারে এমন লোকদের রাখার চেষ্টা করার জন্য উচ্চ বেতনের এক্সিকিউটিভ / কর্মচারীদের বেতন হ্রাস করা যেতে পারে।

দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণে সতর্কতা অবলম্বন করুন
আপনার কাছে এখন প্রতিটি সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য এক্সপেরিমেন্ট করার মত খুব বেশি সময় নেই। আপনার এখন যে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত তা দ্রুত সময়ের মধ্যেই নিতে হবে। আপনার ব্যয়হ্রাস করতে হবে, আপনার বেতনের বিষয়ে আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে, আপনার বিপণনের বিষয়ে আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এই সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গুলি আপনাকে আপনার বিশেষজ্ঞ টিমের সাথে যোগাযোগ কওে তারপর নেয়ার মত সময় আপনার হাতে নাও থাকতে পারে। আবার একটি ভুল সিদ্ধান্তই আপনাকে সর্বসান্ত করার জন্য যথেষ্ট হতে পারে। তাই দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহনের পাশাপাশি সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে যা আপনার জন্য নিশ্চই শ্রেয় হবে।

উপরিক্ত ধারনাগুলি আমি বিশ্বাস করি আমাদের স্টার্টআপগুলির জন্য বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে কার্যকর ভূমিকা রাখতে সহায়তা করতে পারে।

শেষ কথা বলতে চাই, হতাশ হবেন না। এই ঘোর একদিন কেটে যাবে। শুধু নিজের ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানকে বাঁচাতে গিয়ে ভুলে যাবেন না আপনার কর্মীবৃন্দ এবং গ্রাহকদের নিকট আপনার দায়বদ্ধতার কথা। এই বিপদের সময়ে ভুলে যাবেন না আপনার বিনিয়োগকারীদের কথা। সকলকে নিয়ে কিভাবে বেঁচে থাকা যায় তা নিয়ে এগিয়ে চলুন। আপনার দুর্দিনের কষ্ট,আপনার আগামীদিনের সফলতার কারণ।

মোহাম্মাদ মোহাইমিনুল ইসলাম
প্রশিক্ষণ সমন্বয়ক, উদ্যোক্তা সৃষ্টি ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রকল্প
বিডা- প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

পা-বিহীন টিকটিকিসহ শতাধিক নতুন প্রজাতির আবিষ্কারের বছর ২০২৩
গলাব্যথা সারাতে কেন লবণ-পানি পান করবেন
থার্টিফার্স্টে মেট্রোরেলের আশপাশে ফানুস না ওড়ানোর অনুরোধ
মাশরাফির দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড ভাঙলেন সোহান
ঢাবির অধীনে এডুকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ভর্তির সুযোগ
আজ পীরগঞ্জ যাচ্ছেন শেখ হাসিনা
প্রকৃতি ও সংস্কৃতির সমন্বয়ে পরিবেশবান্ধব বাংলাদেশ গড়তে হবে
দুই বাংলাদেশির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করলো সৌদি
প্রথম দিনেই ‘সালার’ আয় ১৭৫ কোটি
টানা তিন বছর মুনাফা না থাকলে ব্যাংকাস্যুরেন্স সেবা নয়